এইমাত্র
  • ভিক্ষাবৃত্তির দায়ে দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫১ হাজারের বেশি পাকিস্তানিকে
  • পে-স্কেল নিয়ে অবশেষে যেসব সিদ্ধান্ত হলো
  • মেক্সিকোর সংসদে নজিরবিহীন হট্টগোল, চুলোচুলিতে জড়ালেন আইনপ্রণেতারা
  • কলকাতার নিউটাউনে ঘুনি বস্তিতে ভয়াবহ আগুন
  • যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্য আরেকটি লিবিয়া, আফগানিস্তান বা ইরাক তৈরি করা: মাদুরো
  • ‘ডামি’ ভোটের প্রার্থীদের সংসদ নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণার দাবি
  • আইপিএলে পুরো সিজনে মুস্তাফিজের খেলা নিয়ে যা বললেন বিসিবি সভাপতি
  • মনোনয়ন দেবে জাতীয় পার্টি, নির্বাচনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত পরিস্থিতি বিবেচনায়
  • গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়েই সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
  • আরও ৬৭ মিলিয়ন ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
  • আজ বুধবার, ৩ পৌষ, ১৪৩২ | ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
    আন্তর্জাতিক

    মালয়েশিয়ায় ২ হাজার অভিবাসী গ্রেফতার

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:৫৯ পিএম
    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:৫৯ পিএম

    মালয়েশিয়ায় ২ হাজার অভিবাসী গ্রেফতার

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:৫৯ পিএম
    সংগৃহীত ছবি

    হত্যা, ছিনতাই ও বাসাবাড়িতে চুরিসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধে মালয়েশিয়ায় সেলাংগর অঙ্গরাজ্যে চলতি বছর বিদেশি নাগরিকদের জড়িত থাকার ঘটনা নথিভুক্ত হয়েছে।

    সেলাংগর পুলিশ জানিয়েছে, চলতি বছরের অক্টোবর পর্যন্ত বিভিন্ন অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে মোট ১,৯৩১ জন বিদেশি নাগরিককে গ্রেফতার করা হয়েছে। এর আগের বছর একই অঙ্গরাজ্যে অপরাধে জড়িত থাকার কারণে ২,৯৪৩ জন বিদেশিকে গ্রেফতার করা হয়েছিল।

    সেলাংগর পুলিশের প্রধান দাতুক শাজেলি কাহার বলেন, আটক ব্যক্তিদের মধ্যে অনেককে ইতোমধ্যে আদালতে অভিযুক্ত করা হয়েছে এবং সংশ্লিষ্ট অপরাধ অনুযায়ী সাজা দেওয়া হয়েছে। তবে পর্যাপ্ত প্রমাণের অভাবে যাদের বিরুদ্ধে মামলা করা সম্ভব হয়নি, তাদের মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন বিভাগে (জেআইএম) হস্তান্তর করা হয়েছে। ইমিগ্রেশন আইন ১৯৫৯/৬৩ অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

    সম্প্রতি হারিয়ান মেট্রোকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, সেলাংগরে আটক অধিকাংশ বিদেশি নাগরিকই আসিয়ানভুক্ত বিভিন্ন দেশের বাসিন্দা। তিনি আরও বলেন, শিল্পাঞ্চলসমৃদ্ধ রাজ্য হওয়ায় সেলাংগর কেবল স্থানীয় শ্রমিকদের নয়, বিদেশি শ্রমিকদেরও বড় কেন্দ্র। ফলে জনঘনত্ব বাড়ছে এবং এর সঙ্গে অপরাধ ও সামাজিক সংঘাতের ঝুঁকিও তৈরি হচ্ছে।

    তবে শাজেলি কাহার মনে করেন, সরকার নির্ধারিত বৈধ প্রক্রিয়ায় ও সম্পূর্ণ কাগজপত্রসহ বিদেশি শ্রমিক নিয়োগ দিলে এ ধরনের অপরাধ অনেকাংশে প্রতিরোধ করা সম্ভব। তিনি বলেন, বৈধ নথিপত্র থাকা শ্রমিকদের পরিচয় শনাক্ত করা সহজ হয় এবং কোনো ঘটনা ঘটলে তদন্ত ও নজরদারিও কার্যকরভাবে করা যায়।

    অবৈধভাবে প্রবেশ করা ও নথিবিহীন শ্রমিকদের কোনো রেকর্ড না থাকায় তারা অপরাধে জড়ানোর সুযোগ পায় এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য তাদের শনাক্ত করা কঠিন হয়ে পড়ে। এতে স্থানীয় সমাজও ক্ষতিগ্রস্ত হয় বলে তিনি সতর্ক করেন।

    এছাড়া তিনি স্থানীয় জনগণ ও কমিউনিটিকে অবৈধ শ্রমিক নিয়োগকারী মালিকদের বিষয়ে পুলিশ, ইমিগ্রেশন বিভাগ বা সংশ্লিষ্ট সংস্থাকে অবহিত করার আহ্বান জানান। সমাজের মানুষকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কর্তৃপক্ষের ‘চোখ ও কান’ হিসেবে ভূমিকা রাখারও আহ্বান জানান তিনি।

    এমআর-২

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…